জাহানারা কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার আমাদের আছে- • কম্পিউটার প্রশিক্ষন • কম্পিউটার কম্পোজ • কম্পিউটার সাভিসিং • ইন্টারনেট • ছবি তোলা • আনলাইন ভারতের ভিসা আবেদন • আনলাইন চাকরির আবেদন • পরিক্ষার ফলাফল • আনলাইনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সহ ভবভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভতির আবেদন • এ ছাড়া সকল প্রকার কম্পিউটারের কাজ করা হয় #

বুধবার, ১৭ জুন, ২০১৫

রমজানের বাজার ধরতে ব্যাপক সবজি ফলিয়েছে যশোরের চাষীরা

মধ্যসত্ত্বভোগিদের দৌরাত্ত্বে কাঙ্খিত দাম পাচ্ছেন না উপাদনকারীরা
কাগজ সংবাদ : যশোর শহর থেকে জেলার সবচেয়ে বড় সবজির মোকাম চুড়ামনকাটি বাজারের দূরত্ব ৭ কিলোমিটার। আর এই ৭ কিলোমিটার দূরত্ত্বে এককেজি বেগুনের দামের ফারাক ১৩ টাকা। অর্থা গতকাল সকালে চুড়ামনকাটি বাজারে এককেজি বেগুন কৃষকের কাছ থেকে পাইকাররা কেনেন ২৭ টাকায়। সেই বেগুন শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড কাচা বাজারে বিক্রি হয় ৪০ টাকায়। এভাবে প্রত্যেক প্রকার সবজিতে এ দুই স্থানে দামের ফারাক ৭ থেকে ১৩ টাকা পর্যন্ত। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, এই সবজি কেজিতে দামের পার্থক্য রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য স্থানে গড়ে ২০ থেকে ৩০ টাকা। বাস্তবতা বলছে, কৃষকরা তাদের উপাদিত সবজির ন্যয্যমূল্য পাচ্ছে না, তবে লাভে পকেট ভারি হচ্ছে সবজির হাতবদলকারী মধ্যসত্ত্বভোগিদের। আর সবজি কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে ক্রেতাদের।
পরিস্থিতিতে আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে ব্যাপক সবজি উপাদন করেছেন যশোরের চাষীরা। বাড়তি লাভের আশায় তিন মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে মাঠের পর মাঠ সবজি ফলিয়েছেন তারা। কিন্তু বরাবরের মতো মধ্যসত্ত্বভোগিদের দৌরাত্ত্বে আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না।
কৃষি বিভাগের তথ্যানুযায়ী, দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৭০ ভাগ সবজি উপাদন হয় যশোরে। বর্তমানে জেলায় ৮ উপজেলার মধ্যে শুধুমাত্র সদর উপজেলাতে ২ হাজার ৮শ হেক্টর জমিতে  বেগুন, পটল, করলা, লাউ, শসা, কুমড়াসহ বিভিন্ন প্রকার সবজির চাষ হয়েছে। এরই মধ্যে এসব সবজি বাজারে উঠতে শুরু করেছে। তবে দাম নিয়ে হতাশ চাষীরা।
সদর উপজেলার কোদালিয় গ্রামের সবজি চাষী মিলন মোল্যা বলেন, ক্ষেত থেকে তুলে স্থানীয় বাজারে প্রতিকেজি বেগুন তারা বিক্রি করছেন সর্বোচ্চ ২৭ থেকে ৩০ টাকা। অথচ কয়েক হাত বদল হয়ে তা রাজধানীসহ সারাদেশে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। এভাবে প্রত্যেক প্রকার সবজির দাম পাচ্ছেন না তারা।
এ কৃষক আরো বলেন, রমজান মাসে দিকে চেয়ে আছেন তারা। ঐসময় উপযুক্ত দাম না পেলে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে চাষীদের।
চুড়ামনকাটি বাজারে সবজি বিক্রি করতে আসা বারিনগর এলাকার চাষী রিপন হোসেন জানান, সার, কীটনাশক, শ্রমিকের মজুরিসহ সবজি উপাদন খরচ বেড়েই চলেছে। কিন্তু খুচরা বাজারে সবজির আকাশছোয়া দাম থাকলেও নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করতে হয় তাদের। এতে তাদের লোকশানের বোঝা বেড়েই চলেছে। প্রতি মৌসুমে লোকশান হওয়ায় সবজির বিকল্প কোন ফসল চাষ করার চিন্তা করতে হচ্ছে তাদের।
সবজির ন্যয্যমূল্য প্রাপ্তিতে সরকারিভাবে পদক্ষেপ নেয়া হবে-এমনটাই প্রত্যাশা সবজিচাষীদের।

রমজানের বাজার ধরতে ব্যাপক সবজি ফলিয়েছে যশোরের চাষীরা
মধ্যসত্ত্বভোগিদের দৌরাত্ত্বে কাঙ্খিত দাম পাচ্ছেন না উৎপাদনকারীরা
কাগজ সংবাদ : যশোর শহর থেকে জেলার সবচেয়ে বড় সবজির মোকাম চুড়ামনকাটি বাজারের দূরত্ব ৭ কিলোমিটার। আর এই ৭ কিলোমিটার দূরত্ত্বে এককেজি বেগুনের দামের ফারাক ১৩ টাকা। অর্থাৎ গতকাল সকালে চুড়ামনকাটি বাজারে এককেজি বেগুন কৃষকের কাছ থেকে পাইকাররা কেনেন ২৭ টাকায়। সেই বেগুন শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড কাচা বাজারে বিক্রি হয় ৪০ টাকায়। এভাবে প্রত্যেক প্রকার সবজিতে এ দুই স্থানে দামের ফারাক ৭ থেকে ১৩ টাকা পর্যন্ত। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, এই সবজি কেজিতে দামের পার্থক্য রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য স্থানে গড়ে ২০ থেকে ৩০ টাকা। বাস্তবতা বলছে, কৃষকরা তাদের উৎপাদিত সবজির ন্যয্যমূল্য পাচ্ছে না, তবে লাভে পকেট ভারি হচ্ছে সবজির হাতবদলকারী মধ্যসত্ত্বভোগিদের। আর সবজি কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে ক্রেতাদের।
এ পরিস্থিতিতে আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে ব্যাপক সবজি উৎপাদন করেছেন যশোরের চাষীরা। বাড়তি লাভের আশায় তিন মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে মাঠের পর মাঠ সবজি ফলিয়েছেন তারা। কিন্তু বরাবরের মতো মধ্যসত্ত্বভোগিদের দৌরাত্ত্বে আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না।
কৃষি বিভাগের তথ্যানুযায়ী, দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৭০ ভাগ সবজি উৎপাদন হয় যশোরে। বর্তমানে জেলায় ৮ উপজেলার মধ্যে শুধুমাত্র সদর উপজেলাতে ২ হাজার ৮’শ হেক্টর জমিতে  বেগুন, পটল, করলা, লাউ, শসা, কুমড়াসহ বিভিন্ন প্রকার সবজির চাষ হয়েছে। এরই মধ্যে এসব সবজি বাজারে উঠতে শুরু করেছে। তবে দাম নিয়ে হতাশ চাষীরা।
সদর উপজেলার কোদালিয় গ্রামের সবজি চাষী মিলন মোল্যা বলেন, ক্ষেত থেকে তুলে স্থানীয় বাজারে প্রতিকেজি বেগুন তারা বিক্রি করছেন সর্বোচ্চ ২৭ থেকে ৩০ টাকা। অথচ কয়েক হাত বদল হয়ে তা রাজধানীসহ সারাদেশে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। এভাবে প্রত্যেক প্রকার সবজির দাম পাচ্ছেন না তারা।
এ কৃষক আরো বলেন, রমজান মাসে দিকে চেয়ে আছেন তারা। ঐসময় উপযুক্ত দাম না পেলে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে চাষীদের।
চুড়ামনকাটি বাজারে সবজি বিক্রি করতে আসা বারিনগর এলাকার চাষী রিপন হোসেন জানান, সার, কীটনাশক, শ্রমিকের মজুরিসহ সবজি উৎপাদন খরচ বেড়েই চলেছে। কিন্তু খুচরা বাজারে সবজির আকাশছোয়া দাম থাকলেও নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করতে হয় তাদের। এতে তাদের লোকশানের বোঝা বেড়েই চলেছে। প্রতি মৌসুমে লোকশান হওয়ায় সবজির বিকল্প কোন ফসল চাষ করার চিন্তা করতে হচ্ছে তাদের।
সবজির ন্যয্যমূল্য প্রাপ্তিতে সরকারিভাবে পদক্ষেপ নেয়া হবে-এমনটাই প্রত্যাশা সবজিচাষীদের।
- See more at: http://gramerkagoj.com/2015/06/16/64721.php#sthash.lKlrzNbT.dpuf
রমজানের বাজার ধরতে ব্যাপক সবজি ফলিয়েছে যশোরের চাষীরা
মধ্যসত্ত্বভোগিদের দৌরাত্ত্বে কাঙ্খিত দাম পাচ্ছেন না উৎপাদনকারীরা
কাগজ সংবাদ : যশোর শহর থেকে জেলার সবচেয়ে বড় সবজির মোকাম চুড়ামনকাটি বাজারের দূরত্ব ৭ কিলোমিটার। আর এই ৭ কিলোমিটার দূরত্ত্বে এককেজি বেগুনের দামের ফারাক ১৩ টাকা। অর্থাৎ গতকাল সকালে চুড়ামনকাটি বাজারে এককেজি বেগুন কৃষকের কাছ থেকে পাইকাররা কেনেন ২৭ টাকায়। সেই বেগুন শহরের চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড কাচা বাজারে বিক্রি হয় ৪০ টাকায়। এভাবে প্রত্যেক প্রকার সবজিতে এ দুই স্থানে দামের ফারাক ৭ থেকে ১৩ টাকা পর্যন্ত। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, এই সবজি কেজিতে দামের পার্থক্য রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য স্থানে গড়ে ২০ থেকে ৩০ টাকা। বাস্তবতা বলছে, কৃষকরা তাদের উৎপাদিত সবজির ন্যয্যমূল্য পাচ্ছে না, তবে লাভে পকেট ভারি হচ্ছে সবজির হাতবদলকারী মধ্যসত্ত্বভোগিদের। আর সবজি কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে ক্রেতাদের।
এ পরিস্থিতিতে আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে ব্যাপক সবজি উৎপাদন করেছেন যশোরের চাষীরা। বাড়তি লাভের আশায় তিন মাস অক্লান্ত পরিশ্রম করে মাঠের পর মাঠ সবজি ফলিয়েছেন তারা। কিন্তু বরাবরের মতো মধ্যসত্ত্বভোগিদের দৌরাত্ত্বে আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না।
কৃষি বিভাগের তথ্যানুযায়ী, দেশের মোট চাহিদার প্রায় ৭০ ভাগ সবজি উৎপাদন হয় যশোরে। বর্তমানে জেলায় ৮ উপজেলার মধ্যে শুধুমাত্র সদর উপজেলাতে ২ হাজার ৮’শ হেক্টর জমিতে  বেগুন, পটল, করলা, লাউ, শসা, কুমড়াসহ বিভিন্ন প্রকার সবজির চাষ হয়েছে। এরই মধ্যে এসব সবজি বাজারে উঠতে শুরু করেছে। তবে দাম নিয়ে হতাশ চাষীরা।
সদর উপজেলার কোদালিয় গ্রামের সবজি চাষী মিলন মোল্যা বলেন, ক্ষেত থেকে তুলে স্থানীয় বাজারে প্রতিকেজি বেগুন তারা বিক্রি করছেন সর্বোচ্চ ২৭ থেকে ৩০ টাকা। অথচ কয়েক হাত বদল হয়ে তা রাজধানীসহ সারাদেশে বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকা। এভাবে প্রত্যেক প্রকার সবজির দাম পাচ্ছেন না তারা।
এ কৃষক আরো বলেন, রমজান মাসে দিকে চেয়ে আছেন তারা। ঐসময় উপযুক্ত দাম না পেলে চরম ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে চাষীদের।
চুড়ামনকাটি বাজারে সবজি বিক্রি করতে আসা বারিনগর এলাকার চাষী রিপন হোসেন জানান, সার, কীটনাশক, শ্রমিকের মজুরিসহ সবজি উৎপাদন খরচ বেড়েই চলেছে। কিন্তু খুচরা বাজারে সবজির আকাশছোয়া দাম থাকলেও নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করতে হয় তাদের। এতে তাদের লোকশানের বোঝা বেড়েই চলেছে। প্রতি মৌসুমে লোকশান হওয়ায় সবজির বিকল্প কোন ফসল চাষ করার চিন্তা করতে হচ্ছে তাদের।
সবজির ন্যয্যমূল্য প্রাপ্তিতে সরকারিভাবে পদক্ষেপ নেয়া হবে-এমনটাই প্রত্যাশা সবজিচাষীদের।
- See more at: http://gramerkagoj.com/2015/06/16/64721.php#sthash.lKlrzNbT.dpuf

কোন মন্তব্য নেই:

যে কোন প্রকার নিউজ, মতামত, অভিযোগ পাঠাতে পারেন আমাদের কাছে। যেগাযোগ : ০১৭১৯৯২০৯৮০, ০১৯১৮২৯৪২২৯। ইমেল: jc.com80@gmail.com
আমার মত যারা ইংরেজীতে দূর্বল তাদের জন্য আজ আমি একটা পদ্ধতি এনেছি -যা দিয়ে খুব সহজে ইংরেজী থেকে বাংলায় অনুবাদ করা যাবে।
১. এখানে ক্লিক করুন।