আলী রেজা রাজু॥ সোমবার যশোর বিঞ্জান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিসারিজ এন্ড মেরিন বায়োসায়েন্স বিভাগের উদ্দেগে বৃহত্তর যশোর অঞ্চলের স্বাদু পানির দেশীয় মৎস বৈচিত্র, মাছের খাদ্যভ্যাস ও দেশীয় মাছের প্রজনন বিষয়ে দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্টিত হয়। অনুষ্টানে ফিসারীজ বিভাগের সভাপতি ডঃ সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ডঃ আব্দুস সাত্তার।
কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন ফিশারীজ এন্ড মেরিন বায়োয়েন্স বিভাগের শিক্ষক-ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, উপজেলা মৎস্য অফিসের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন এনজিওর কর্মকর্তাবৃন্দ ও বৃহত্তর যশোর অঞ্চলের মৎস্যচাষী ও ব্যবসায়ীবৃন্দ। দিলশাদা মিলকী তুলির উপস্থাপনায় টেকনিক্যাল পেপার উপস্থাপন করেন প্রকল্পের সহকারী গবেষক মোঃ রেজয়ানুল হাসান। আরও বক্তব্য রাখেন অত্র বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সুব্রত মন্ডল ও সহকারী অধ্যাপক ডঃ মোঃ মীর মোশাররফ হোসেন। কর্মশালার প্রধান অতিথি দেশীয় মাছের মৎস্য বৈচিত্র যাতে হারিয়ে না যায় তার দিকে সবাইকে সচেতন হতে বলেন এবং এ ধরনের দেশীয় মাছের প্রজনন ও চাছের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এছাড়া শিক্ষা মন্ত্রানালয়ের অর্থায়নে এই প্রকল্পের মুখ্য গবেষক ও অনুষ্ঠানের সভাপতি ডঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম প্রকল্পের এ পর্যন্ত প্রাপ্ত ফলাফল তুলে ধরেন। তিনি বলেন আমাদের দেশে ২৫০ প্রজাতির দেশীয় মাছ পাওয়া গেলেও বৃহত্তর যশোর অঞ্চলের স্বাদু পানির মাত্র ৭৮ টি প্রজাতির দেশীয় মাছ পাওয়া গেছে। তিনি গবেষনাগারে বেলে, গুচি, বাইম, তারা বাইম ও খলিশা মাছের প্রণোদিত উপায়ে প্রজন্ম উপায়ে প্রজন্ন করতে সক্ষম হয়েছেন। এর মধ্যে খলিশা মাছের প্রণোদিত উপায়ে প্রজনন বাংলাদেশে এই প্রথম। তিনি আশা করছেন অদুর ভবিষ্যতে এসব মাছের পোনা বানিজ্যিক ভাবে উৎপাদন সম্ভব হবে।
কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন ফিশারীজ এন্ড মেরিন বায়োয়েন্স বিভাগের শিক্ষক-ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ, উপজেলা মৎস্য অফিসের কর্মকর্তাবৃন্দ, বিভিন্ন এনজিওর কর্মকর্তাবৃন্দ ও বৃহত্তর যশোর অঞ্চলের মৎস্যচাষী ও ব্যবসায়ীবৃন্দ। দিলশাদা মিলকী তুলির উপস্থাপনায় টেকনিক্যাল পেপার উপস্থাপন করেন প্রকল্পের সহকারী গবেষক মোঃ রেজয়ানুল হাসান। আরও বক্তব্য রাখেন অত্র বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সুব্রত মন্ডল ও সহকারী অধ্যাপক ডঃ মোঃ মীর মোশাররফ হোসেন। কর্মশালার প্রধান অতিথি দেশীয় মাছের মৎস্য বৈচিত্র যাতে হারিয়ে না যায় তার দিকে সবাইকে সচেতন হতে বলেন এবং এ ধরনের দেশীয় মাছের প্রজনন ও চাছের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। এছাড়া শিক্ষা মন্ত্রানালয়ের অর্থায়নে এই প্রকল্পের মুখ্য গবেষক ও অনুষ্ঠানের সভাপতি ডঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম প্রকল্পের এ পর্যন্ত প্রাপ্ত ফলাফল তুলে ধরেন। তিনি বলেন আমাদের দেশে ২৫০ প্রজাতির দেশীয় মাছ পাওয়া গেলেও বৃহত্তর যশোর অঞ্চলের স্বাদু পানির মাত্র ৭৮ টি প্রজাতির দেশীয় মাছ পাওয়া গেছে। তিনি গবেষনাগারে বেলে, গুচি, বাইম, তারা বাইম ও খলিশা মাছের প্রণোদিত উপায়ে প্রজন্ম উপায়ে প্রজন্ন করতে সক্ষম হয়েছেন। এর মধ্যে খলিশা মাছের প্রণোদিত উপায়ে প্রজনন বাংলাদেশে এই প্রথম। তিনি আশা করছেন অদুর ভবিষ্যতে এসব মাছের পোনা বানিজ্যিক ভাবে উৎপাদন সম্ভব হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন