চুড়ামনকাটি (যশোর) প্রতিনিধি ॥ যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পি.এম.ই বিভাগের এক কর্মকর্তার বাড়িতে বউ থাকলেও অপর সহকর্মীর নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে দ্বিতীয় বিয়ে করায় ব্যাপক তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ঐ সহকর্মী চরম বিপাকে পড়েছে।
সুত্রে জানা যায়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএমই বিভাগের কম্পিউটার অপারেটর মাছুম বিল্লা বাড়িতে বউ থাকলেও মোবাইলে এক মেয়ের সাথে প্রেমোজ সম্পর্ক গড়ে তোলে।
সম্প্রতি মাছুম বিল্লা মেয়েটির গ্রামের বাড়ি অভায় নগরের বড় গ্রামে গিয়ে তার পরিবারের সদস্যদের বলে, আমি আপনাদের মেয়েকে বিবাহ করব। একথায় মেয়ের পরিবার রাজি হয়ে বিয়ে দেয়। পরবর্তীতে মেয়ের পরিবারের সদস্যরা খোজ নিয়ে জানতে পারেন, মাছুম বিল্লা বিবাহের কাবিনে তার সহকর্মী বাবলুর রহমানের নাম ঠিাকানা ব্যবহার করেছে। বিষয়টি মেয়ের পরিবার মাছুমকে জানালে তিনি বিয়ে করেননি বলে ছাপ জনিয়ে দেন। এ ঘটনায় মেয়ের পরিবার যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ঘটনার সত্যতা জানতে পান। এ ঘটনাটি জানাজানি হলে গোটা বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে ব্যাপক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এ ব্যাপারে বাবলুর রহমান জানান, যে মেয়েটির সাথে আমার বিয়ের কাবিন হয়েছে তাকে আমি আদেও চিনিনা। মুলত মাছুম নিজের বউ রেখে পরোকীয়া করে বিয়ে করে আমাকে মিথ্যা ভাবে ফাসানোর চেষ্টা করছে। মেয়ের পিতা মতিয়ার রহমান জানান, তিনি ন্যায় বিচার চেয়ে দ্রুত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিকট বিচার দিবেন। সুত্রে জানা যায়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএমই বিভাগের কম্পিউটার অপারেটর মাছুম বিল্লা বাড়িতে বউ থাকলেও মোবাইলে এক মেয়ের সাথে প্রেমোজ সম্পর্ক গড়ে তোলে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন